ত্রিপুরা

पूर्वोत्तर भारत करीब करीब कांग्रेस मुक्त हो चुका है। " चलो पाल्टाई " का नारा जहां त्रिपुरा में सच साबित हुआ वहीं नागालैंड में भाजपा गठबंधन बहुमत के करीब है तो मेघालय की राजनीतिक तस्वीर से साफ है

পশ্চিমবঙ্গে আসন্ন পঞ্চায়েত ইলেকশনের আগে সবং লোকসভার উপনির্বাচন সদ্য  বিজেপিতে যোগ দেওয়া ভারতের পূর্ব  রেলমন্ত্রী মুকুল রায়ের জন্য অগ্নিপরীক্ষা !এখান থেকেই শুরু হবে মুকুল রায় বনাম মমতা ব্যানার্জি র  রাজনৈতিক দৈরথ ,

উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হলেন গোরক্ষনাথ মন্দিরের পীঠাধীশ্বর ও মহন্ত যোগী আদিত্যনাথ। কে এই যোগী? খবরের কাগজে নিউজ চ্যানেলে তো অনেক কিছুই ভেসে আসছে... জানেন কি কিছু, এই যোগী সম্প্রদায় এবং গোরক্ষনাথ মন্দির ও মঠ সম্বন্ধে? বা ; বঙ্গের সঙ্গে তার কিভাবে যোগাযোগ !  

আজ থেকে ঠিক ৪৭ বছর আগে, আজকের তারিখে (১৭ই মার্চ, ১৯৭০) জঘন্য কমিউনিস্টরা বর্ধমানের সাঁই পরিবারকে দিনের আলোয় পৈশাচিক ভাবে হত্যা করে, তাদের অপরাধ, তারা কংগ্রেস ছেড়ে কমিউনিস্ট পার্টিতে যোগদান করতে চায়নি। এই ঘটনাটি সাঁইবাড়ি হত্যাকান্ড নামে খ্যাত। এর ডিটেলস শুনলে আপনার অন্তরাত্মা শিউড়ে উঠবে।

হুমকির জেরে সাতদিন বন্ধ ছিল স্কুল। তা খোলার অনুমতি দেওয়া হল।তবে শর্ত, স্কুলের ভিতরে নবি দিবস পালন করতে দিতে হবে। ঘটনাস্থল উলুবেড়িয়ার তেহট্ট উচ্চ বিদ্যালয়। স্কুলের অচলাবস্থা কাটাতে আজ বিকেলে উলুবেড়িয়া মহকুমা শাসকের দপ্তরে স্কুল ও ফুরফুরা শরিফ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠকে বসে প্রশাসন।

পশ্চিম বঙ্গের সার্বিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি অবক্ষয়ের মুখে ,রাজনৈতিক সন্ত্রাসের বলি সমগ্র বিরোধী পক্ষ , রাজনৈতিক শিষ্টাচারের নামমাত্র নেই ;মোদী বিরোধের নামে উগ্রবাদী ধার্মিয় আক্রমণ !হাওরা থেকে উলুবেরিয়া , ঘাটাল থেকে জগদ্দলপুর সর্বত্র তৃনমূলের রাজনৈতিকসন্ত্রাসের বলি হচ্ছেন বি জে পি সহ সমস্ত বিরোধী দলের সমর্থক এবং কার্যকর্তারা !